মুখাবয়বে খেলা করে অন্য মানুষ
চাক চাক করে কেটে ফেললে নিজেকে
অসংখ্য সত্তা দেয়ালে আঁকা হয়
বিন্দু বিন্দু ঘাম আর বীর্য্যের খেলা
বিষের বাঁশি বাজায়; নির্মেদ একখণ্ড জীবনী
জীবন্ত একটা মানুষ আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে
কেবলই নেচে যায়
দ্রোহের না অশ্বখুড়ের প্রতিধ্বনি
টের পাওয়া যায় কখনো কখনো
বিপ্লবের চুপসে পড়া ফানুসটা
কেউ একজন আমাকে ধরিয়ে দিয়ে
লাপাত্তা… লাপাত্তা… তারপর
শুনেনি কেউ কখনো সেই সুর-ইন্দ্রজাল
রুদ্রপ্রলয়, ইশ্বরকোরাস
থেমে থাকে না কিছুই
কিছু কিছু শব্দ উলোটপালোট হয় শুধু
শেষ পর্য্যন্ত
এই যা…